- UFO রিয়েল এবং সরকার এ সম্পর্কে জানে
UFO’কে অনেকে আমাদের মস্তিষ্কের প্যাটার্ন দেখার প্রবণতা দিয়ে ব্যাখ্যা করেন। কিন্তু জুন ২০০৪ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ১৪৪টি UFO এনকাউন্টারের বিবৃতি দিয়ে একটি অত্যন্ত প্রত্যাশিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। [1] এ বিবৃতির উদ্দেশ্য ছিলো অজানা এরিয়াল ঘটনা দ্বারা সৃষ্ট হুমকি মূল্যায়ন করা এবং এ প্রতিবেদনে অফিশিয়ালি কয়েকটি ইউএফও দেখার বিষয় নিশ্চিত করা হয়েছে যেগুলো এতদিন শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল। অন্যদিকে ৯ পৃষ্ঠার একটি মূল্যায়নে দেখা যায় যে, অধিকাংশ UFO রিপোর্ট ফিজিক্যাল অবজেক্টের প্রতিনিধিত্ব করছে। যা পাখি এবং বেলুন থেকে শুরু করে বিদেশী নজরদারি সরঞ্জাম ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ গোপন প্রকল্প পর্যন্ত হতে পারে। যাইহোক, বহির্জাগতিক বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রত্যাশী যে কেউ হতাশ হতে পারেন যখন প্রতিবেদনটি ১৪৪টি এনকাউন্টারের মধ্যে যেকোনো একটিকে এলিয়েন কার্যকলাপের সাথে যুক্ত করতে ব্যর্থ হয়।

- ব্লাকহোল হতে পারে এলিয়েনদের পাওয়ারহাউজ
যখন এলিয়েন শিকারীরা আমাদের সোলার সিস্টেমের বাহিরে এলিয়েনদের বাসযোগ্য প্লানেট অনুসন্ধান করছে, সেখানে ২০২১ সালের জুলাইতে Monthly Notices of the Royal Astronomy Society জার্নালে প্রকাশিত একটি পেপারে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন আমাদের জন্য মহাবিশ্বের সবচেয়ে এক্সট্রিম অবজেক্ট ব্লাকহোলকে উপেক্ষা করা উচিত নয়। কারণ ব্লাকহোল সূর্যের মতো নক্ষত্র চেয়ে ১০০,০০০ গুণ বেশি এনার্জি রেডিয়েট করতে পারে। [2] এই ব্লাকহোল হতে পারে এলিয়েনদের জন্য অত্যন্ত লোভনীয় বস্তু। তারা এগুলোকে ব্যবহার করতে চাইবে তাদের আন্ত-নাক্ষত্রিক এন্টারপ্রাইজগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য। এ কাজ করার জন্য তারা অত্যন্ত উচ্চমাত্রিক একটি স্ট্রাকচার ব্যবহার করতে পারে যেটাকে বলা হয় ডাইসন স্পিয়ার যেটি ১৯৬০ সালে প্রথম প্রস্তাব করা হয়। তারা ডাইসন স্পিয়ার ব্যবহার করতে পারে ব্লাকহোলের ঘটনা দিগন্তের চারপাশে ঘূর্ণায়মান হোয়াইট-হট ম্যাটারের ডিস থেকে এনার্জি চুরি করার জন্য যেগুলো পরবর্তীতে তারা আউটার স্পেসের দিকে রি-রেডিয়েট করবে। এই রি-রেডিয়েট এনার্জি সম্ভবত স্বতন্ত্র ওয়েভল্যাংথ তৈরি করবে যা এস্ট্রোনোমাররা পৃথিবী থেকেই ডিটেক্ট করতে পারবে। গবেষকরা বর্তমানে এমন একটি এলগোরিদম তৈরি করার চেষ্টা করছে বিদ্যমান টেলিস্কোপ ডেটার ভেতর দিয়ে সেই স্বাক্ষরগুলির সন্ধান করার জন্য।

- এলিয়েন প্লানেট দেখতে হয়তো পৃথিবীর মতোও হতে পারে
সাধারণত, এলিয়েনদের অনুসন্ধান শুরু হয় আমাদের পৃথিবীর মতো প্লানেটগুলো দিয়ে কিন্তু অন্য এক শ্রেণীর এলিয়েন ওয়ার্ল্ডও থাকতে পার যা প্রাণের উদ্ভবের জন্য সহায়ক। এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছিলো আগস্ট মাসে Astrophysical Journal নামক একটি জার্নালে। এ পেপারের বিষয় ছিলো “হাইসিয়ান প্লানেট”।[3] হাইসিয়ান গ্রহগুলি আমাদের পৃথিবীর চেয়ে ২.৫ গুণ বড় এবং যেখানে হাইড্রোজেন সমৃদ্ধ বায়ুমণ্ডলের নিচে মহাসাগর খেলা করে। গবেষকরা বলছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে কঠোর পরিবেশে বিকশিত ” এক্সট্রিমোফাইলস” এর মতো যেগুলো মাইক্রোবায়াল জীবনের জন্য আদর্শ স্থান হতে পারে( যেমনঃ হাইড্রোথার্মাল ভেন্ট)। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে এ ধরণের গ্রহগুলো কেবল প্রচুর পরিমাণেই নেই , এগুলো অবিশ্বাস্যভাবে বৈচিত্র্যময়। কিছু আছে যারা তাদের হোস্ট নক্ষত্রের কাছাকাছি প্রদক্ষিণ করে আবার কিছু আছে অনেক দূরে । উভয়েই সম্ভাব্যভাবে তাদের তরঙ্গের নিচে ক্ষুদ্র আকারের জীবন ধারণ করে। এর মানে হলো এটি এলিয়েন গ্রহ শিকারীদের জন্য অনুসন্ধানের সম্পূর্ণ নতুন উপায় হতে পারে। Main Paper: Habitability and Biosignatures of Hycean Worlds

- শনির একটি চাঁদে এখনো জীবনের সম্ভাবনা আছে
শনির ষষ্ঠ ও বৃহত্তর চাঁদ এনসেলাডাস থেকে মিথেন প্রবাহিত হওয়া হতে পারে একটি চিহ্ন যে চাঁদের উপরিতল সমুদ্রে জীবন টিকে আছে। ২০০৫ সালে নাসার ক্যাসিনি স্যাটার্ন অরবিটার এনসেলাডাসের দক্ষিণ মেরুর স্পেসের “টাইগার স্ট্রাইপ” ফ্র্যাকচার থেকে গিজার আবিষ্কার করেন যেটি ছিল পানির বরফের ব্লাস্টিং পার্টিকেল । [৪] গিজার নামক বস্তুটি চাঁদের বরফের খোসার নিচে তরল জলের একটি বিশাল সমুদ্র থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়__ তবে এটি কেবল অরবিটালে পাওয়া জল ছিলোনাঃ ডাই-হাইড্রোজেন(H2) এবং মিথেন( CH4) সহ বিভিন্ন ধরণের কার্বন সমৃদ্ধ জৈব যৌগগুলিও গিজারগুলোতে উপস্থিত ছিলো। একটি নতুন সমীক্ষায়, গবেষকরা কয়েকটি পরস্পরার মডেল রান করেন এটা নির্ধারণ করার জন্য যে এ যৌগগুলি জীবাণুর প্রমাণ হতে পারে কিনা যারা ডিহাইড্রোজেন খায় এবং বর্জ্য হিসেবে মিথেন তৈরি করে। গবেষকরা দেখেন যে, মিথেন-ফার্টিং জীবাণু গ্রহের গ্যাসযুক্ত গিজারগুলিতেও অবদান রাখতে পারে __যার অর্থ এই যে চাঁদে জীবনকে উড়িয়ে দেয়া যায়না৷
- বিজ্ঞানীরা সম্ভবত আমাদের সোলার সিস্টেমের একটি “Alien Junk” উপেক্ষা করছেঃ
হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্ট্রোফিজিসিস্ট সাম্প্রতিক একটি বই লেখেন নাম “Extraterrestrial: The first sign of intelligence Life Beyond Earth”। একটি অদ্ভুত সিগার সাইজের অবজেক্ট যেটির নাম ” Oumuamua __ যেটি ২০১৭ সালে আমাদের সোলার সিস্টেমের মধ্য দিয়ে জুম করা হয়। এটি নিশ্চিতভাবে একটি এলিয়েন টেকনোলজি। তার বইতে লোয়েব দাবি করেন, এ বস্তুটি অস্বাভাবিক ও বিরাটাকার শেইপের। কমেটের সাথে এ বস্তুটির কোনো মিল নেই। চূড়ান্ত উজ্জ্বলতা ও সূর্য থেকে দূরে সুস্পষ্ট এক্সিলারেশন এটাই নির্দেশ করছে যে, অমুয়ামুয়া ( Oumuamua) প্রাকৃতিক ভাবে উদ্ভব কোনো বস্তু না বরং এটি এক টুকরা এলিয়েন টেকনোলজি , সম্ভবত দুর্ঘটনাবশত আমাদের সোলার সিস্টেমের ভেতর ভেঙে পড়েছে। এটি একটি নোঙ্গর করা ভাসমান বস্তু। যোগাযোগের জন্য একটি পডের গ্রিড….. অন্যান্য বুদ্ধিমান জীবন্ত প্রাণীর বিলুপ্ত প্রযুক্তি বা প্রযুক্তিগত আবর্জনা। অমুয়ামুয়া রহস্যের জন্য এটা যুক্তিসঙ্গত ব্যাখ্যা কারণ আমাদের পৃথিবীতে সীমিত আকারে এ জিনিসগুলো রয়েছে। তবে অধিকাংশ জ্যোতির্বিজ্ঞানী যারা এ বস্তুটি অধ্যায়ন করেছেন তারা এর প্রাকৃতিক ব্যাখ্যার পক্ষে। তারা এটাকে মহাজাগতিক “ধুলোর খরগোশ” অথবা অদ্ভুত কোনো “ধুমকেতু” বলে অভিহিত করছেন।

- কয়েক হাজার এলিয়েন বিশ্ব সম্ভবত মানব সভ্যতার বেড়ে উঠা দেখেছে
যদিও নক্ষত্রের মধ্যে এলিয়েন সভ্যতা খুঁজে বের করার প্রচেষ্টা মানব সভ্যতার মধ্যে গত শতাব্দীতে তৈরি হয়েছে বা তারও বেশি। ১৭০০ থেকেও অধিক এলিয়েন সিভিলাইজেশ্যন হাজার হাজার বছর আগে থেকেই আমাদের দেখেছিলো। নেচার জার্নালে জুনে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, ১,৭১৫টির কাছাকাছি স্টার সিস্টেমে গত ৫০০০ বছর আমাদের পৃথিবীকে দেখার একটি নিখুঁত কোণ রয়েছে। আর এগুলোর মধ্যে ১,৪০০ টিরও বেশি আজও আমাদের পৃথিবীকে পরিস্কার দেখতে পাবে। এ সমস্ত তারকাগুলো আমাদের গ্রহের প্রায় ৩০০ আলোকবর্ষের মধ্যে অবস্থান করছে। তাদের মধ্যে ৭৫ টি একশত আলোকবর্ষেরও কম দূরত্বে প্রদক্ষিণ করছে। এ ৭৫টি স্টার সিস্টেম আমাদের এতটাই নিকটে যে তাদের কাছে আমাদের রেডিয়ো সিগনাল ইতোমধ্যে পৌঁছে গেছে। Lisa Kaltenegger যিনি কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্লস্যাগান ইনস্টিটিউটের ডাইরেক্টর ও জ্যোতির্বিদ্যার এসোসিয়েট প্রফেসর তিনি এ কথা লাইভ সায়েন্সকে বলেন। সে সকল স্টারসিস্টেমে হাইপোথেটিক্যালি জীবিত সত্তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে চায় কিনা সেটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।[5]
Nature Journal Main paper: The 2,000 stars where aliens would catch a glimpse of Earth

- এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগের ভালো কোনো উপায় নেই
যদি আমাদের নিকটবর্তী কোনো এলিয়েন থেকে থাকে তবে তাদের সাথে আমাদের যোগাযোগের উপায় কি? জন থমসন ডিসেম্বরে এ ব্যাপারে ইনভেস্টিগেট করেন, তিনি দেখেন কোনো পদ্ধতিই এখনো পর্যন্ত ত্রুটিহীন নয়। এক্ষেত্রে রেডিও তরঙ্গগুলি বহির্জাগতিক যোগাযোগের একটি প্রলোভনকারী উপায় হতে পারে কারণ এ সংকেতগুলো ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্প্রেক্ট্রামের একটি সুবিধাজনক ফাঁক দিয়ে ফিট হয়ে যেতে পারে __১৪২০ থেকে ১৭২০ মেগাহার্টজের একটি ফ্রিকোয়েন্সী যা মহাজাগতিক পটভূমির শব্দ থেকে তুলনামূলক মুক্ত। অন্যদিকে রেডিয়ো ওয়েভ ভ্রমণের সাথে প্রশস্ত হয় যার অর্থ হলো যেকোনো মেসেজ যা আমরা সেন্ড করছি তা সময়ের সাথে ডাইলিউটেড হয়। লেজারের আলোর এ সমস্যা নেই। কিন্তু লেজার আলোর জন্য অবিশ্বাস্য যথার্থতা প্রয়োজন এবং যেকোনো এলিয়েন সিভিলাইজেশনের কাছে যাওয়ার ক্ষেত্রে এটি খুবই বিরুদ্ধভাবাপন্ন যদিনা আমাদের মেসেজ কোনো স্টার সিস্টেমকে সরাসরি টার্গেট করে। দুটো পদ্ধতির সুবিধা আছে কিন্তু কোনোটাই আসলে পারফেক্ট নয়।

- আমাদের নিজস্ব প্রযুক্তি পথ খুঁজে পেতে পারেঃ
২০১৯ সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর দিকে আগত একটি সিগনাল ডিটেক্ট করেন।।মনে হয়েছিলো এটি প্রক্সিমা সেন্টিউরি থেকে আসছে। আমাদের সূর্যের নিকটবর্তী স্টার সিস্টেম এবং অন্তত একটি বাসযোগ্য গ্রহের বাসস্থান। এ সিগনালটি রেডিও সিগনালের ন্যারো ব্যান্ডের মধ্যে পড়েছিলো। যা কখনো কখনো মানুষের এয়ারক্রাপট এবং স্যাটেলাইট দ্বারা তৈরি হতে পারে। গবেষকরা এটাকে এলিয়েন টেকনোলজির সম্ভাব্য সাইন বলেছেন। কিন্তু এ সিগনাল পরবর্তী সময়ে আর রিপিট হয়নি। ন্যাচার এস্ট্রোনোমি জার্নালে অক্টবরে এ বিষয়ের উপর একটি পেপার প্রকাশিত হয়। তারা ব্যাখ্যা করেনঃ এ সিগনাল সম্ভবত ম্যালফাংশনিং কম্পিউটার অথবা সেলুলার ডিভাইস থেকে আসছে যেটি এমন কোথাও অবস্থিত যা টেলিস্কোপটি থেকে খুব বেশি দূরে নয়। নতুন একটি গবেষণা ২০১৯ সালের ডেটা পুনরায় এনালায়সিস করেন এবং কয়েকটি “Lookalike” সিগনাল খুঁজে পান যেটি দেখে মনে হয়েছিল তথাকথিত এলিয়েন ট্রান্সমিশনের মিসিং কম্পোন্যান্ট। গবেষকরা বলেন, একইসাথে এ সিগনাল ডিজিটাল ইলেক্ট্রোনিক্সে ব্যবহৃত সাধারণ ঘড়ির অসিলেটর ফ্রিকোয়েন্সীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অন্যকথায়, এই এলিয়েন মেসেজ খারাপ হয়ে যাওয়া কোনো মানবীয় কম্পিউটারের কিন্তু এটি নিয়ে অধ্যায়ন ও সনাক্ত করতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা ডিপ স্পেসের সিগনাল ও পৃথিবীর কোনো নয়েজের ভেতর তারতম্য নির্ণয় করার মূল্যবান অভিজ্ঞতা লাভ করেন। Read more: এলিয়েনদের জন্য নাসার পুরোহিত

- এলিয়েন এবডাকশন হতে পারে লুসিড ড্রিমঃ
লুসিড ড্রিমে দেখা যায় একজন ব্যক্তি আংশিকভাবে সচেতন থাকে এবং ঘুমের মধ্যেই তাদের স্বপ্নকে নিয়ন্ত্রণ করে যা তথাকথিত এলিয়েন এবডাকশনের গল্প ব্যাখ্যা করতে পারে। ১৯ শতক থেকে এ ধরণের অপহরণের সময় স্বপ্নের মতো মনে হয় যখন আতঙ্ক ও শরীরে প্যারালায়সিস ট্রিগার হয়। কিছুকিছু স্বপ্নেও এ ধরণের অনুভূতি তৈরি হয়। আর এজন্য রাশিয়ান বিজ্ঞানীরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন এ ধরণের ড্রিম এক্সপেরিমেন্ট এলিয়েনদের সম্পর্কে আমাদের এক্সট্রা-টেরিস্টিয়াল কোনো অভিজ্ঞতা প্রদান করে কিনা। বিজ্ঞানীরা ১১২ জন লুসিড ড্রিমার্সকে এলিয়েন বা UFO এর স্বপ্ন দেখার জন্য প্ররোচিত করেন এবং দেখা যায় যে কিছু সংখ্যক ঘুমন্ত ব্যক্তি স্বপ্ন দেখেছেন যা অভিযুক্ত এলিয়েন অপহরণের সাথে মিলে যায়। যারা তাদের স্বপ্নের সাক্ষাৎকে বাস্তব বলে বর্ণনা করেন। ২৪ শতাংশ স্লিপ প্যারালায়সিস ও বিপুল আতঙ্কের শিকার হয়েছেন এ ধরণের বিবৃতি এলিয়েন অপহরণের সাথে মিলে যায়। এবং যে সকল ব্যক্তিরা এলিয়েন অপহরণের শিকার হয়েছেন তারা বলেছেন যে এটা রিয়েল। গবেষকরা বলেন, এ সকল ব্যক্তিরা লুসিড ড্রিমে থাকাকালীন এলিয়েনদের বৈঠকের সম্মুখীন হয়েছিলো।

- Could black holes power alien civilisations? Cosmos
- Alien life could thrive on big ‘Hycean’ exoplanets | Space
- Cassini Spacecraft Reveals 101 Geysers and More on Icy Saturn Moon /NASA
- The 2,000 stars where aliens would catch a glimpse of Earth/Nature Journal
- Main Article: 9 things we learned about aliens in 2021 | Live Science
- Alien Hunters Discover Mysterious Signal from Proxima Centauri,/ Scientific american
২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে /এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা/২০২১ সালে এলিয়েনদের নিয়ে ৯ টি শিক্ষা



