একদা একসময় অনেক দূরে একটি রাজ্য ছিল (ইংল্যান্ড, ১৫১৬-১৫৫৮)। সে রাজ্যে বাস করত একজন অতিমানবিক সুন্দরী রাণী, যার নাম ছিল প্রিন্সেস ম্যারি। তার জীবনে কোনোকিছুর অভাব ছিল না। তাকে দেখলে মনে হবে, এই গ্যালাক্সির সবচেয়ে সেরা সুন্দরী, তার দেহ যেন এক খণ্ড কসমিক বিউটি। কিন্তু তার একটি অ্যানাটমিক্যাল ক্রায়সিস ছিল__আর সেটা ছিল তার ক্লাইটোরিসের অবস্থান!
রাণী ম্যারির ক্লাইটোরিস তার ভ্যাজাইনা থেকে তিন সেন্টিমিটার দূরে ছিল। এই ক্ষুদ্র অ্যানাটমিক্যাল ডিজাইনের কারণে সে সেক্সচুয়াল ইন্টারকোর্সের সময় কখনোই অর্গ্যাজমে রিচ করতে পারত না। কিন্তু সে ছিল খুবই ধৈর্যশীল এবং তার ব্যাপক যৌন আকাঙ্ক্ষা তাকে প্রতিনিয়ত তীব্রভাবে নির্যাতন করছিল। সে অনুসন্ধান করেছিল, কোথায় বা কার কাছে গেলে তার যোনি অর্গ্যাজমে রিচ করতে পারবে। কিন্তু না! তার জীবনে অর্গ্যাজম চিরকাল অস্পৃশ্যই থেকে গেলো।
এই তীব্র যৌন অসন্তোষ থেকে ম্যারি গ্রীসের রাজা জর্জকে বিয়ে করেছিল, সে ছিল এমন একজন ব্যক্তি যে একজন সাইলেন্ট হোমোসেক্সচুয়াল। বিয়ের রাতে একটি অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটেছিল। প্রিন্সেস জর্জ ছিল অতি উৎসাহী এবং খুব দ্রুত তার মনোযোগ সুইপ করে, সে প্রিন্সেস ম্যারিকে ক্ষুধার্ত অবস্থায় রেখে চলে যায়। কিন্তু তার এই যৌন অসন্তোষের মৌলিক কারণ কেবলই তার স্বামী ছিল না। তিনি পরবর্তীতে আরও অসংখ্য পুরুষের সংস্পর্শে গিয়েছিলেন, কেউই তাকে যৌন সন্তুষ্টি দিতে পারেনি, নেভাতে পারেনি অনন্ত আগুন। তিনি জর্জের সাথে বৈবাহিক সম্পর্কে থাকাকালীন ফ্রান্সের প্রাইমিনিস্টার দ্বিতীয় ফিলিপের সাথেও সেক্স করেছিলেন। কিন্তু তিনি কোনোভাবেই অর্গ্যাজমে রিচ করতে পারছিলেন না!
তার যৌন হতাশা সমাধান করার জন্য তিনি সবশেষে বিজ্ঞানের আশ্রয় নিয়েছিলেন। যদিও তিনি কোনো চিকিৎসক ছিলেন না কিন্তু তিনি চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা শুরু করেছিলেন এবং ১৯২৪ সালে “Bruxelles-Médical” নামক একটি বিখ্যাত মেডিক্যাল ও সার্জিক্যাল জার্নালে তার গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছিলেন। তিনি গবেষণাপত্রে একটি ছদ্মনাম ব্যবহার করেছিলেন “A. E. Narjani”। তার স্বতন্ত্র লেখার ধরনই বলে দিয়েছিল তার সত্যিকার আইডেন্টিটি।
জার্নালের একটি পেজে তিনি লিখেছিলেন, তার মতো নারীরা কখনোই যৌন সুখ পায় না, তাদের দেহ শাশ্বতকালের জন্য ক্ষুধার্তই থেকে যায়। এ ধরনের নারীদের জন্য আনন্দের চূড়ান্ত শিখর কেবল যন্ত্রণাই ডেকে আনে, অনেকটা প্রাচীন পৌরাণিক চরিত্র ট্যান্টালাসের মতো। তারা এক প্রেমিক থেকে অন্য আর একজন প্রেমিকের কাছে ছুটে যায়, সারাজীবন তাদের যোনি তাদের প্রতারিত করে, আর একসময় তারা দেখতে পায় যে তারা বার্ধক্যে উপনীত হয়েছে ( নারীবাদীরা মাঝেমাঝে পুরুষকে এজন্য নিষ্ঠুরভাবে ব্লেইম দেয়)।
প্রিন্সেস ম্যারি একজন ডাক্তারের সাথে কোলাবরেট করেছিলেন, যাকে তিনি বিশ্বাস করতেন। তার উদ্দেশ্য ছিল নারীর শরীর নিয়ে গবেষণা। আর এজন্য তার প্রয়োজন ছিল নারীর ভ্যাজাইনা। তিনি ২৪৩ জন নারী যোগাড় করেছিলেন। খুব সতর্কতার সাথে তিনি তাদের ভ্যাজাইনার মুখ থেকে ক্লাইটোরিসের মধ্যবর্তী দূরত্ব পরিমাপ করেছিলেন।
এই পরিমাপের ওপর ভিত্তি করে, তিনি নারীদের তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করেছিলেন। প্রথমত, তিনি ২১% নারীর মধ্যে এক ধরনের ক্লাইটোরিস খুঁজে পেয়েছিলেন, যেটার নাম দিয়েছিলেন “টেলিক্লিটোরিয়ান্স (téléclitoridiennes)”। এ ধরনের নারীদের ক্লাইটোরিস ও ভ্যাজাইনার দূরত্ব ছিল আড়াই সেন্টিমিটার থেকে বেশি (যা এক ইঞ্চির সমান)। প্রিন্সেস ম্যারির মতে, এ সকল নারী ইন্টারকোর্সের সময় অর্গ্যাজমে রিচ করতে পারে না।
পরবর্তী ক্লাইটোরিসের নাম ছিল “প্যারাক্লিটোরাল (Paraclitoridiennes)”, যেটি ৬৯% নারীর প্রতিনিধিত্ব করে। এ ধরনের সৌভাগ্যমান ব্যক্তিদের ভ্যাজাইনার মুখ থেকে ক্লাইটোরিসের দূরত্ব এক ইঞ্চি থেকে ছোট এবং তারা পেনিসের মাধ্যমে যোনির ভিতরে ও বাহিরে খোঁচা দেয়ার মাধ্যমে আনন্দ ও অর্গ্যাজমের অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারে ( আধুনিক গবেষণা বলছে, ইন্টারকোর্সের সময় ২০% থেকে ৩০% এর কম নারী অর্গ্যাজম অনুভব করে)।
আর অবশিষ্ট ১০% “মেসোক্লিটোরিয়াল (Mesoclitoridiennes)”। এদের ক্লাইটোরাল ডিস্টেন্স এক ইঞ্চির কাছাকাছি ভাসমান। তারা “হিমশীতলতার প্রান্তিকতায়” অবস্থান করে, তাদের যৌন সন্তোষ নির্ভর করে স্বামী বা পুরুষের দক্ষতার ওপর। প্রিন্সেস ম্যারি অবাক হয়ে দেখেন, প্রকৃতি মানুষের তুলনায় গরুর প্রতি বেশি করুণা করেছিল! একটি গরুর ক্লাইটোরিস তার যোনির একদম কাছাকাছি, আর এজন্য তার পক্ষে অর্গ্যাজমে রিচ করা সহজ!
এখান থেকে একটি ব্যাপার পরিস্কার যে, নারীর অর্গ্যাজম পুরুষের হাতে নয়। একজন পুরুষ যতই দক্ষ খেলোয়াড় হোক না কেন, তার পক্ষে একজন নারীকে কখনোই পরিপূর্ণ অর্গ্যাজম দেয়া সম্ভব নয়, যদি তার ক্লাইটোরাল দূরত্ব বেশি হয়। আমাদের সমাজে, পুরুষদের দোষারোপ করা হয় যে তারা অদক্ষ, তাদের পেনিস সাইজ যথেষ্ট নয়, তারা ভালো ফোর প্লে করতে পারে না অথবা তারা নারীর প্রতি যত্মশীল নয়। আর এটাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে, অসংখ্য নারী তার আন্তরিক ও সহনশীল ভালোবাসার মানুষটিকে ছেড়ে চলে যায়। অনন্ত যৌনতার আগুনে পুড়তে পুড়তে সে অসংখ্য প্রেমিক পরিবর্তন করে!
আল্টিমেটলি আবিষ্কার করে, সে তারপরও অর্গ্যাজমে রিচ করতে পারছে না, নেভাতে পারছে না সুপারনোভার আগুন। তখন তারা জুনিয়র নারীদের শেখায়, পুরুষ দুর্বল, তারা নারীকে অর্গ্যাজম দিতে ব্যর্থ। কিন্তু সে নিজের অ্যানাটমি নিজেই বুঝতে পারে না। এভাবে ঈশ্বর অথবা ভূতে বিশ্বাসের মতো মানব সমাজে পুরুষের পেনিস সম্পর্কে একটি মিথ ছড়িয়ে যায়, আর তা হলো, পুরুষ নারীকে অর্গ্যাজম দিতে অক্ষম!
প্রিন্সেস ম্যারির এই গবেষণা আমাদের কাছে দৃঢ়ভাবে প্রমাণ করে, পেনিস সাইজ অথবা স্টিমুলেশন ছাড়াও আরও একটি ফ্যাক্টর আছে, যা নারীর মাঝে চিরস্থায়ী অসন্তোষ জাগিতে তুলতে পারে। এটা তার যৌন ক্ষমতার প্রকাশ নয়,এটি তার বায়োলজিক্যাল ডিজাইনের একটি মিসম্যাচ।
একজন নারীকে কোনো পুরুষের পক্ষেই অর্গ্যাজম দেয়া সম্ভব হচ্ছে না, এটি সেই নারীর জন্য অহংকার অথবা গর্বের কোনো বিষয় নয়। ব্যাপারটা এমনও নয় যে সে বিশাল সেক্সি! এজন্য পুরুষের প্রতি একজন নারীর আরও বিনীত ও সহনশীল হওয়া উচিত। নারীর উচিত পুরুষের সাথে উন্মুক্ত ও সৎ যোগাযোগ তৈরি করা। একজন নারীর ক্লাইটোরাল দূরত্ব বেশি হলে পৃথিবীর বিলিয়ন বিলিয়ন পুরুষের কোনো পুরুষই (রেগুলার পেনিট্রেশনের মাধ্যমে) তাকে অর্গ্যাজম দিতে পারবে না, তার পেনিস এবার যত বড়ই হোক না কেন!
আর একইসাথে এটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, যে সকল নারীর ক্লাইটোরিস (Female genital mutilation or FGM) কেটে ফেলা হয়, তাদের জীবনে কী অমানবিক বিপর্যয় নেমে আসে! তাদের যোনি ব্যাথা অনুভব করে, তাদের অনেকেই সেক্সচুয়াল ডিসফাংশনের শিকার হয় এবং তারা কখনোই অর্গ্যাজমে রিচ করতে পারে না।
গবেষণায় বেরিয়ে আসে খাটো নারী সেক্সি: তাহলে অন্য নারীদের করণীয়?
কিন্তু প্রিন্সেস ম্যারির গবেষণা থেকে একটি বিস্ময়কর তথ্য বেরিয়ে এসেছিল। প্রিন্সেস ম্যারি বোনাপার্টের গবেষণা নারীর উচ্চতা ও ভালভার ফিচারের মধ্যে একটি সম্পর্ক নির্দেশ করে। বিশেষ করে ক্লাইটোরিস এবং ভ্যাজাইনার মুখ। তিনি দেখান, যে সকল নারীর উচ্চতা কম, তাদের ক্লাইটোরিস ও ভ্যাজাইনার মুখের মাঝে দূরত্ব কম, আর অন্যদিকে যে সকল নারী লম্বা তাদের ক্লাইটোরিস ও ভ্যাজাইনার দূরত্ব বেশি। উদাহরণস্বরূপ, মনে করুন, আমাদের কাছে এক গ্রুপ নারীর ক্লাইটোরিস ও ভ্যাজাইনার দূরত্বের স্যাম্পল আছে। যে সকল নারীর উচ্চতা ৫ ইঞ্চি বা তার কম( ১৫২সেন্টিমিটার), তাদের ক্ষুদ্রতর ক্লাইটোরাল-ভ্যাজাইনাল ডিস্টেন্স দেখা যায়, আর সেটা এক ইঞ্চি থেকে কম। উচ্চতাসম্পন্ন নারী, যারা ৬ ফুটের কাছাকাছি (183 centimeters) অথবা আরও বেশি, তাদের বৈচিত্র্যতা অনেক বেশি।
কিছু উচ্চতাসম্পন্ন নারীর খাটো নারীদের মতোই সংক্ষিপ্ত ক্লাইটোরাল ও ভ্যাজাইনাল ডিস্টেন্স কাজ করে। যাই হোক, অন্যান্যদের এই ডিস্টেন্স বড়, তাদের ক্লাইটোরিস ভ্যাজাইনার মুখ থেকে দূরে অবস্থান করে, সম্ভবত এক ইঞ্চি থেকেও বেশি। এখানে মূল পয়েন্ট হলো যে, যদিও খাটো নারীরা সংক্ষিপ্ত দূরত্বের প্যাটার্ন অনুসরণ করার প্রবণতা রাখে, লম্বা নারীরা এই ক্যাটাগরির সাথে ফিট হয় না। কিন্তু এটি কোনো ডিফল্ট দূরত্ব নয়। কোনো কোনো খাটো নারীর মধ্যে সংক্ষিপ্ত প্যাটার্ন, আবার কোনো কোনো খাটো নারীর ক্লাইটোরাল দূরত্ব বিশাল, যা একই গ্রুপের মধ্যেও বৈচিত্র্যতা তৈরি করে। এই গবেষণা আমাদের স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড হাইট-ডিস্টেন্স সম্পর্কের ধারণা চ্যালেঞ্জ করে।
এটি আমাদের বলে যে, যদিও খাটো মেয়েদের মধ্যে সংক্ষিপ্ত দূরত্বের একটি সাধারণ ট্রেন্ড আছে, অন্যান্য ফ্যাক্টর যেমন জেনেটিক ও ব্যক্তিগত বৈচিত্র্যতাও এখানে অন্তর্ভূক্ত, যেটি এই পরিমাপকে প্রভাবিত করে, বিশেষ করে উচ্চতাসম্পন্ন মেয়েদের মাঝে। এ গবেষণা স্টেরিওটাইপ ও রিয়ালিটির সাথে একটি দ্বৈত তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, আমেরিকানরা একসময় উচ্চতাসম্পন্ন নারী ও বড় স্তনকেই আদর্শিক সৌন্দর্যের মানদণ্ড মনে করেছিল। ম্যাটেল কোম্পানি তাদের বারবি থিমসের মাধ্যমেও বছরের পর বছর এই স্টেরিওটাইপ প্রমোট করেছিল।
কিন্তু আমাদের আজকের গবেষণা বলছে, খাটো নারীদের ক্লাইটোরিস ও ভ্যাজাইনাল ডিস্টেন্স ক্ষুদ্র, আপনি তাদের যেকোনো সাইজের পেনিস দিয়েই আনন্দদায়ক সেক্সচুয়াল ইন্টারকোর্সের অভিজ্ঞতা দিতে পারবেন।
কিন্তু একজন লম্বা নারীকে আপনি যতই সুখ দেয়ার চেষ্টা করেন না কেন, অ্যানাটমিক্যাল কারণে সে সুখী হবে না, তার সাথে সেক্সচুয়াল ইন্টারকোর্স মজার নাও হতে পারে এবং তার বহুগামিতা ফ্রিকোয়েন্সিও বেশি হবে। এছাড়া লম্বা নারীদের মধ্যে পুরুষ বিদ্বেষী মনোভাবও সৃষ্টি হতে পারে, যেটি ভয়াবহ!
আর তাই আপনার পেনিস সাইজ ও পারফর্ম্যান্স নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আবার খাটো নারীদেরও আজকের পর নিজের উচ্চতা নিয়ে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। আমি বলছি না, সকল লম্বা নারীই সেক্সচুয়ালি আনরিসেপ্টিভ, আমি কেবল এটাই সতর্ক করছি, প্লিজ, নিজের উচ্চতার জন্য খাটো মেয়েদের অপমান করবেন না এবং একইসাথে নিজের শারীরীক লিমিটের দায় সঙ্গীর ওপর তুলে দেবেন না। আর হ্যাঁ, আমি আবারও বলছি, সকল লম্বা নারীর ক্লাইটোরাল দূরত্ব বেশি হবে এমনটি ভাবার কোনো যুক্তি নেই, এজন্য দীর্ঘকালীন সম্পর্কের পূর্বে একজন পুরুষের প্রয়োজন অধিক সংখ্যক নারীর সাথে সেক্স করে, তার জন্য পারফেক্ট যোনি খুঁজে বের করা, নারীর ক্ষেত্রেও একই সাজেশন!
শেষ প্রশ্ন, তাহলে নারীদের কী করা উচিত তাদের অর্গ্যাজম অর্জনের জন্য? এর সোজাসাপ্টা উত্তর হলো, You actively fuck men like you want। তাকে ডোমিনেট করা, নিজ থেকে তার শরীরের ওপর ওঠা ও তাকে নিজের ইচ্ছা মতো সাক ও স্ট্রোক করা। একজন নারী নিজের খুশি মতো, একজন পুরুষের সাথে সক্রিয়ভাবে সেক্স করতে পারলে, সকল সীমাবদ্ধতার পরও সে হয়তো অর্গ্যাজমে রিচ করতে পারবে, আর এজন্য নারীকে রক্ষনশীল নয়, তাকে উদার, উন্মুক্ত ও বেয়াদব হতে হবে।
নষ্ট মেয়েরাই কেবল যৌন জীবনে তার অর্গ্যাজমকে ছিনিয়ে আনতে পারে। এজন্য সোসাইটাল ট্যাবু ও স্টেরিওটাইপ থেকে বেরিয়ে নারীকেও ডোমিনেটিং রুলস প্লে করতে হবে। তবে, হ্যাঁ, অ্যাকটিভলি সেক্স করার অর্থ এই নয় যে, সঙ্গীর সীমাবদ্ধতা ও সম্মতির প্রতি আপনি অসম্মান করবেন। সক্রিয়ভাবে সেক্স করার অর্থ হলো, সেক্সের সময় সবকিছু পুরুষই করবে, আর আমি চুপচাপ মজা নেব__ এই ধরনের নোংরা মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসা। তাই আজ থেকে আপনি তাকে বিট করুন।
Reference:
1) Bonk_The_Curious_Coupling_of_Science
https://www.yumpu.com/…/bonk-the-curious-coupling-of…
2) Female orgasm: Who be Marie Bonaparte, di princess wey torchlight sex research for women?
https://www.bbc.com/pidgin/world-53876294
3) Marie Bonaparte’s Theory of Female Sexuality: Fantasy and
Biology
https://www.jstor.org/stable/26304690
4) Looking Back: Freud and the British royal
https://www.bps.org.uk/…/looking-back-freud-and-british…
5) An Orgasmic Crisis
https://www.ladyscience.com/…/orgasmic-crisis-marie…
আরও পড়ুন: আমার প্রথম অ্যানাল সেক্স ও অর্গাজম
নষ্ট মেয়েদের যৌন সুখ দেয়ার উপায়? /নষ্ট মেয়েদের যৌন সুখ দেয়ার উপায়? /নষ্ট মেয়েদের যৌন সুখ দেয়ার উপায়?