Can't find our books? Click here!

গড ইকুয়েশন__ মিচিও কাকু

সময়ের শুরুতে শুধু একটাই ফোর্স ছিল যেটি গড ইকুয়েশন মেনে চলে। মহাবিস্ফোরণ ঈশ্বর সমীকরণ ভেঙে দেয় । আমাদের জন্য রেখে যায় স্ট্যান্ডার্ড মডেলের সিমেট্রি!

ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ

PROVING GOD’S EXISTENCE

আমরা যখন ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য যুক্তি ব্যবহার করি তখন আসলে এ প্রশ্নটি পরিস্কার হয় নয়। স্টিফেন হকিং ঈশ্বরে বিশ্বাস করতেন না। তিনি লিখেন, বিগব্যাং সময়ের এত সংক্ষিপ্ত একটি মুহূর্তে সংঘটিত হয়েছে যে ঈশ্বর সময়ই পায়নি মহাবিশ্বকে সৃষ্টি করার!

আইনস্টাইন মূল তত্ত্বে, মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হয়েছে প্রায় মুহূর্তে। কিন্তু মাল্টিভার্স তত্ত্বে আমাদের মহাবিশ্ব কিছুই না শুধুমাত্র বাবল ছাড়া যেটি বাবল মহাবিশ্বদের সাথে সহ-অবস্থান করছে। আর তারা সবসময় সৃষ্টি হয়েই চলছে। যদি তাই হয়ে থাকে তবে সময় সম্ভবত মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে শুরু হয়নি। আমাদের মহাবিশ্ব শুরুর পূর্বেও সময়ের অস্তিত্ব ছিল। প্রত্যেকটি মহাবিশ্ব অত্যন্ত ক্ষুদ্রতর সময়ে সংঘঠিত হয়েছে কিন্তু সামগ্রিকভাবে মাল্টিভার্সের মহাবিশ্বগুলো শাশ্বত। আর তাই থিয়োরি অব এভরিথিং ঈশ্বরের অস্তিত্বের ব্যাপারে একটি উন্মুক্ত প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়। আরও পড়ুনঃ প্যারালাল ওয়ার্ল্ড- মিচিও কাকু

The Quest for a Theory of Everything (Michael Shermer with Michio Kaku) -  YouTube

এক শতাব্দী ধরে থিয়োলোজিয়ানরা ভিন্ন একটি পয়েন্ট থেকে কাজ করা শুরু করেন। তারা যুক্তি ইউজ করেন ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য। সেন্ট থমাস আকোয়েনাস তের শতকের একজন মহান থিয়োলজিয়ান ঈশ্বরের অস্তিত্বের সাপেক্ষে ৫টি যুক্তি উপস্থাপন করেন। এগুলো ইন্টারেস্টিং কারণ এমনকি আজও এগুলো থিয়োরি অব এভরিথিং সম্পর্কে গভীর কিছু প্রশ্ন তোলে। তিনটি অতিরিক্ত। অতএব এখানে আছে তিনটি স্বতন্ত্র প্রমাণ।

  • কসমোলজিক্যাল প্রমাণঃ বস্তু গতিশীল কারণ তারা ধাক্কা খায়। এরমানে হলো কোনোকিছু তাদের গতি স্থির করে দেয়। কিন্তু মহাবিশ্বের প্রথম চালক ও প্রথম কারণ কী ছিল? এটি সম্ভবত ঈশ্বর।
  • থিয়োলজিক্যাল প্রুফঃ আমাদের চারপাশে আমরা জটিল সব বস্তু দেখি। কিন্তু প্রতিটি ডিজাইনের পেছনে একজন ডিজাইনার থাকে আর তাই সম্ভবত প্রথম ডিজাইনার হলেন ঈশ্বর।
  • অন্টোলজিক্যাল প্রমাণঃ সংজ্ঞার দিক থেকে, সবচেয়ে পারফেক্ট সত্তা কল্পনাযোগ্য। কিন্তু এমন একজন ঈশ্বরকে কল্পনা করুন যে অস্তিত্বশীল নয়। কিন্তু যদি ঈশ্বর অস্তিত্বশীল না হয়ে থাকে তবে সে পরিপূর্ণ হতে পারে না। আর এজন্য ঈশ্বর অস্তিত্বশীল।

ঈশ্বরের অস্তিত্বের এ ধরনের প্রমাণ বহু শতাব্দী দীর্ঘায়িত হয়। ইমানুয়েল কান্ট যতদিন পর্যন্ত অন্টোলজিক্যাল যুক্তির মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পায়নি। তিনি বুঝতে পারেন, পরিপূর্ণতা এবং অস্তিত্ব সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। পরিপূর্ণ হওয়ার জন্য কোনোকিছুকে অস্তিত্বশীল হওয়ার দরকার নেই। যাইহোক, অন্যান্য দুটি চিন্তা আধুনিক বিজ্ঞান এবং থিয়োরি অব এভরিথিং এর আলোকে পুনরায় পরীক্ষা করা যায়। ধর্মতাত্ত্বিক প্রমাণের বিশ্লেষণ একদম স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড। আমরা আমাদের চারপাশে যা কিছু দেখি আমরা দেখি জটিল সব অবজেক্ট। কিন্ত আমাদের চারপাশের অবজেক্টগুলোর জটিলতা ব্যাখ্যা করে বিবর্তন। যথেষ্ট সময় পেলে, বিশুদ্ধ সম্ভাবনা বিবর্তনকে সার্ভাইভাল অব দি ফিটেস্টের দিকে নিয়ে যায়। আর এভাবে অধিক জটিল ডিজাইন এরাইজ হয় অপেক্ষাকৃত কম জটিল ডিজাইন থেকে। জীবনের জন্য প্রথম ডিজাইনারের কোনো প্রয়োজন নেই। বিপরীতদিকে, কসমোলজিক্যাল প্রমাণের বিশ্লেষণগুলো পরিষ্কার না। পদার্থবিদরা বর্তমানে জীবনের ট্যাপকে পেছনের দিকে নিয়ে যায় এবং বলে যে মহাবিশ্বকে বিগব্যাং এই গতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। আমরা যদি মহাবিস্ফোরণের পূর্বে যাই মাল্টিভার্স থিয়োরি আসে। কিন্তু এমনকি যদিও মাল্টিভার্স থিয়োরি ব্যাখ্যা করতে পারে বিগব্যাং কোথা থেকে হলো, তবে কেউ একজন প্রশ্ন করতে পারে, তবে মাল্টিভার্স কোথা থেকে আসে? ফাইনালি, যদি কেউ বিবৃতি দেয় যে, মাল্টিভার্স থিয়োরি অব এভরিথিং এর লজিক্যাল কনসিকোয়েন্স তবে আমরা প্রশ্ন করতে পারি, থিয়োরি অব এভরিথিং কোথায় থেকে এসেছে?

এ বিন্দুতে এসে পদার্থবিদরা থেমে যায় এবং মেটা ফিজিক্স যাত্রা শুরু করে। ফিজিক্স আমাদের বলে না স্বয়ং ফিজিক্সের আইন কোথায় থেকে এসেছে! অতএব থমাস আকোয়েনাসের ফার্স্ট মুভারের উদ্বেগ আজও প্রাসঙ্গিক। থিয়োরি অব এভরিথিং এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো সিমেট্রি। কিন্তু এ সিমেট্রি কোথায় থেকে আসে? এ সকল সিমেট্রি গভীর গাণিতিক সত্যের বাইপ্রোডাক্ট। কিন্তু গণিত কোথা থেকে এসেছে? এ প্রশ্নের জবাবে থিয়োরি অব এভরিথিং নিশ্চুপ। ক্যাথোলিক থিয়োলজিয়ান কর্তৃক ৮০০ বছর পূর্বে তোলা প্রশ্নটি জীবন ও মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ক্রমবর্ধমান বোধ উন্নতির পরও প্রাসঙ্গিক।

আমার নিজস্ব দৃষ্টিকোণ

MY OWN POINT OF VIEW

মহাবিশ্ব উল্লেখযোগ্যভাবে সুন্দর, সুশৃঙ্খল এবং সরল জায়গা। আমার কাছে এটা চরম বিস্ময়কর যে আমাদের জানা সকল পদার্থবিদ্যার সূত্রকে একটি পেপার শীটের মধ্যেই সংক্ষিপ্ত করা যায়। আইনস্টাইনের পেপার যা ধারণ করে। স্ট্যান্ডার্ড মডেল খুবই জটিল। যা সাব-অ্যাটমিক চিড়িয়াখানার অজস্র পেজ ধারণ করে। তারা আমাদের জানা মহাবিশ্বের সবকিছু আলোচনা করে, প্রোটনের গভীরতা থেকে শুরু করে আমাদের দৃশ্যমান মহাবিশ্বের প্রান্ত সীমা পর্যন্ত। আমরা যদি এ কাগজের শীটকে যথেষ্ট সাহস দিই, এটা অস্বীকার করা খুবই কঠিন যে এগুলোর সব উন্নত পরিককল্পনা। এর নমনীয় ডিজাইন একজন মহাজাগতিক ডিজাইনারের হাত প্রদর্শন করে। আমার মতে, ঈশ্বরের অস্তিত্বের সাপেক্ষে এটি একটি কঠিন প্রমাণ। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এই যে, আমাদের বৈজ্ঞানিক বোধ পরীক্ষাযোগ্য, পুনরুৎপাদনযোগ্য এবং মিথ্যা প্রতিপন্ন করা যায় এমন সব বিষয়ের ওপর নির্ভরশীল। এটি হলো অতল রেখা। সাহিত্যের সমালোচনায় একটি বিষয় দিনের পর দিন জটিল হতে থাকে। জেমস জয়েস তার রচনায় মূলত কি বোঝাতে চেয়েছে এ বিশ্লেষণ অনন্তকাল চলতেই থাকবে। কিন্তু পদার্থবিদ্যা ভিন্ন দিকে ভ্রমণ করে, সময়ের সাথে সরল ও ক্ষমতাবান হতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না সবকিছু একটি ক্ষুদ্র ইকুয়েশনে পরিণত হয়। আমার কাছে এটাকে উল্লেখযোগ্য মনে হয়। কিন্ত বিজ্ঞানীরা মাঝেমাঝে অস্বীকার করে এটা স্বীকার করতে যে বিজ্ঞানের বাস্তবতার বাহিরে ভিন্ন কিছু অস্তিত্বশীল। উদাহরণস্বরূপ, একটি নেগেটিভকে প্রমাণ করা অসম্ভব।

মনে করুন, আপনি প্রমাণ করতে চান একটি ইউনিকর্ন অস্তিত্বশীল নয় আর এজন্য সবসময় এমন একটি সম্ভাবনা থাকে যে ইউনিকর্ন কোনো অনাবিষ্কৃত গুহা অথবা উপত্যকায় অবস্থান করে। আর এজন্য এটা প্রমাণ করা সম্ভব নয় যে ইউনিকর্ন অস্তিত্বশীল নয়। এরমানে হলো যে এখন থেকে শত শত বছর মানুষ ঈশ্বরের অস্তিত্ব এবং মহাবিশ্বের মিনিং নিয়ে ডিভেট করতে থাকবে। এটা এজন্যই যে এ ধারণা পরীক্ষাযোগ্য নয় এবং এজন্য এ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়া অসম্ভব। এগুলো সাধারণ বিজ্ঞানের বাহিরে অবস্থান করে।

একইভাবে, আমরা যদি মহাকাশে ঈশ্বরকে খুঁজে নাও পাই, আমাদের নিকট মনে হবে এর বাহিরে কোথাও ঈশ্বর আছে। এক্ষেত্রে আমি একজন সংশয়বাদী। আমরা মাত্র মহাবিশ্বের পৃষ্ঠে হামাগুড়ি দিচ্ছি। এর প্রকৃতির ওপর আনুমানিক কোনো ঘোষণা করা একপ্রকার অহংকার কারণ আমাদের যন্ত্রের বাহিরে সমগ্র মহাবিশ্ব। কিন্তু যে কেউ থমাস আকোয়েনায়াসের প্রমাণের মুখোমুখি হতে পারে যে এখানে নিশ্চিত একজন প্রথম চালকের অস্তিত্ব আছে।

অন্যকথায়, কোথা থেকে সবকিছু এলো? এমনকি যদিও মহাবিশ্ব থিয়োরি অব এভরিথিং থেকে শুরু হয়েছে তাহলে থিয়োরি অব এভরিথিং কোথা থেকে এলো। আমি বিশ্বাস করি, থিয়োরি অব এভরিথিং আছে কারণ এটি একমাত্র থিয়োরি যা গাণিতিকভাবে সঙ্গতিপূর্ণ। অন্য সকল থিয়োরির মধ্যে সহজাতভাবে ত্রুটি আছে এবং এজন্য সেগুলো অসঙ্গতিপূর্ণ। আমি বিশ্বাস করি যে আপনি যদি একটি বিকল্প তত্ত্ব নিয়ে কাজ শুরু করেন আপনি আল্টিমেটলি ২+২=৫ প্রমাণ করতে পারবেন কিন্ত এ বিকল্প তত্ত্ব নিজেই নিজের সাথে কন্ট্রাডিক্ট করে।

আমরা স্মরণ করি যে থিয়োরি অব এভরিথিং- এর মধ্যে প্রবল তুষারঝড়সম প্রতিবন্ধকতা আছে। আমরা যখন একটি তত্ত্বের কোয়ান্টাম সংশোধনী সংযুক্ত করি। আমরা দেখতে পাই যে, এ তত্ত্ব মূলত অসীম বিচ্যুতি নিয়ে উদিত হয় অথবা মৌলিক প্রতিসাম্যতা অসঙ্গতি দ্বারা নষ্ট হয়ে যায়। আমি বিশ্বাস করি যে এখানে সম্ভবত শুধুমাত্র একটাই সলিউশন যা সীমাবদ্ধতার সাথে এ তত্ত্বকে ফিক্স করে এবং সম্ভাবনাকে ছুঁড়ে   ফেলে দেয়। মহাবিশ্ব ৫৫ ডায়মেনশনে অস্তিত্বশীল নয় যেহেতু এ সকল মহাবিশ্ব মারাত্মক ত্রুটির শিকার হবে। (দশমাত্রিক স্ট্রিং তত্ত্বে আমরা যখন কোয়ান্টাম সংশোধনী গণনা করি, তারা মাঝেমাঝে (D-10) টার্ম ধারণ করে, যেখানে D হলো স্পেসটাইমের ডায়মেনশনালিটি। সুস্পষ্টভাবে, আমরা যদি D=10 সেট করি তাহলে এ বিরক্তিকর বিচ্যুতি অদৃশ্য হয়ে যায়। আপনি যদি D=10 সেট না করেন অল্টারনেটিভ মহাবিশ্ব স্ববিরোধীতার মুখোমুখি হবে যেখানে গাণিতিক লজিক লঙ্ঘন হবে। ঠিক তেমনি আপনি যখন মেমব্রেন যোগ করবেন এবং এম-থিয়োরি গণনা করবেন আমরা একটি অপ্রত্যাশিত টার্ম খুঁজে পাব যা ফ্যাক্টর (D-11) ধারণ করবে। স্ট্রিং তত্ত্বে শুধুমাত্র একটি সেলফ কনসিসটেন্স মহাবিশ্ব আছে যেখানে 2+2=4 এবং এটা হলো দশ অথবা এগার মাত্রা।

এটি তারপর আইনস্টাইনের প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর যা আইনস্টাইন কতৃক জাগ্রত হয় তার থিয়োরি অব এভ্রিথিং অনুসন্ধানেঃ মহাবিশ্ব তৈরিতে ঈশ্বরের কি কোনো নির্বাচন ছিল? মহাবিশ্ব কি ইউনিক? নাকি এখানে রয়েছে অজস্র উপায় যেখানে মহাবিশ্ব অস্তিত্বশীল? এটি আর একটি প্রশ্নের ওপর আলো নিক্ষেপ করে, কেন কোনোকিছু না থাকার পরিবর্তে কোনোকিছু আছে?

কোয়ান্টাম থিয়োরিতে পরম শূন্যতা বলে কিছু নেই। আমরা জানি যে এবসলিউট ব্ল্যাকনেস অস্তিত্বশীল না, তাই ব্ল্যাক হোল মূলত ধূসর এবং এটি বাষ্পীভূত হয়। একইভাবে, আমরা কোয়ান্টাম থিয়োরি সমাধান করি, আমরা পাই যে সবচেয়ে নিন্মত্রিক শক্তি শূন্য নয়। উদাহরণস্বরূপঃ তুমি কখনো পরম শূন্যতে রিচ করতে পারবে না কারণ অ্যাটম একদম নিন্মমাত্রিক শক্তিস্তরে কম্পন করে। (একইভাবে কোয়ান্টাম মেকানিক্স অনুসারে, কোয়ান্টাম মেকানিক্যালি তুমি কখনো জিরো এনার্জিতে পৌঁছাতে পারবে না; এর কারণ- নিন্মমাত্রিক কোয়ান্টাম ভাইব্রেশন কাজ করে। একটি স্টেটের কম্পন যদি শূন্য হয় তাহলে এটি অনিশ্চয়তার সূত্রকে লঙ্ঘন করে যা আসলে অনুমোদিত না।)

তাহলে বিগব্যাং কোথায় থেকে এলো? খুব সম্ভবত এটি শূন্যতার কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন। এমনকি নাথিং অথবা পিউর ভ্যাকুয়াম সেখানে নিরবিচ্ছিন্নভাবে ম্যাটার ও এন্টি মেটার উদগত হচ্ছে আর তারপর তারা শূন্যতায় কলাপ্স করে। আর এ পদ্ধতিতেই কোনোকিছু না থেকে কোনোকিছু আসে।

আমরা দেখেছি যে হকিং এটাকে বলেছিলেন, স্পেস-টাইম ফোম __যেটি ছিল ক্ষুদ্র বাবল ইউনিভার্সের ফোম, যা নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে শূন্য থেকে ফটফট করে উদগত হয় এবং আবার শূন্যতায় বিলিন হয়ে যায়। আমরা স্পেস-টাইম ফোমকে দেখতে পাই না। কারণ প্রতিটি বাবল যেকোনো অ্যাটম থেকে অধিক ক্ষুদ্রতর। কিন্ত একবার যখন কোনো একটি বাবল পুনরায় বিলিন হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় এটি সম্প্রসারিত হতে শুরু করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না এটি ইনফ্লেট হয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি ইউনিভার্স তৈরি করে। তাহলে কেন কোনো কিছু না থাকার পরিবর্তে আছে? আমাদের মহাবিশ্ব স্পেস-টাইম ফোম থেকে লাফিয়ে বেরিয়ে গেছে এবং তার সম্প্রসারণ ধরে রাখতে পেরেছে।

গড ইকুয়েশন
সংগ্রহের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
১) ফোন নাম্বারঃ

০১৮৩৭৮০৫৪১০

২) ফোন নাম্বারঃ

০১৬২৮৯৩৩৯৭৭

তথ্যসূত্রঃ